Posts

Social media: vices and virtues

Image
  M.A. Semester – III Examination - 2020 Journalism & Mass Communication Code of the Course:  JMC304CC (Part –B)  Name of the Course:    New Media Practical Exam Roll No. :   214/JMC/191032 Registration No. : 214-1222-0631-15 Mail Id: 214.jmc.191032@gmail.com Date of Examination : 19-03-2021 Today we are all depending on social media. At present we have digitalization fully. We are keeping contacts with our friends, neighbors and also our relatives through social media. Due to Corona Virus, we are faced a pandemic situation, then everyone used to with social media like  - Facebook, Whatsapp, Instragram, Twitter etc.                                                                 Courtesy: Google Social Media , is really useful to us. But in addition to that there are many disadvantages. Through social media, we can know anything easily. But social media is also able to bad criticisms to people. Social Media sites like Facebook , Twitter hamper the moral development

আশুতোষ প্রোডাকশন আগামী মার্চ মাসে ঘোষনা করতে চলেছে তাদের নতুন ছবির নাম

Image
কলকাতার এর নতুন প্রযোজনা সংস্থা আশুতোষ প্রোডাকশন আগামী মার্চ মাসে ঘোষনা করতে চলেছে তাদের নতুন ছবির নাম। সেদিনই এক সাংবাদিক সন্মেলনের মাধ্যমে পরিচিত হবেন  টলিউডের পেশাদার অভিনেতা অভিনেত্রী সহ কলাকুশলীদের সাথে। ২৭ শে ফ্রেব্রুয়ারী রাজারহাটের 'ইবিস (IBIS)' হোটেলে মূলত যে বিষয় নিয়ে এই সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন সংস্থার কর্নধার এবং ছবির পরিচালক পিনাকী ভট্টাচার্য, সেই বিষয়টি হলো সংবর্ধনাজ্ঞাপন অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান মঞ্চেই মিসেস ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ড খ্যাত মিসেস পারমিতা বোসকে সংবর্ধনা দিলেন। সংবর্ধিত হয়ে আপ্লুত মিসেস পারমিতা বোস। ছবির পরিচালক এই মঞ্চেই ঘোষণা করলেন মিসেস পারমিতা বোস এই ছবিতে এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করবেন। তবে সবটা জানার জন্য আমাদের আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। মার্চের শেষেই এক শুভ মুহূর্তে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে ছবির পুরো বিষয় পরিষ্কার করে জানা যাবে জানালেন পরিচালকদ্বয়। পারমিতা বোস ছাড়াও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সুরকার অরিন, চলচ্চিত্র পরিচালক সঞ্জয় দাস এবং পিনাকী ভট্টাচার্য।  নাম - সৃঞ্চিনী পোদ্দার সেমিস্টার- তৃতীয় বিষয়- সাংবাদিকতা এবং গণজ্ঞাপন ক্রমিক ন

শুরু হচ্ছে কুমুদ সাহিত্য মেলা

Image
 "হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন " মাইকেল মধুসূদন দত্ত এ কথাটি  সেই কবে বলেছিলেন সেটি আজ সর্বাঙ্গে সত্যি হতে চলেছে। কোগ্রামের মঙ্গলকোটের প্রোগ্রামে পল্লীকবির বসতভিটেতে আগামী ৩রা মার্চ থেকে শুরু হতে চলেছে কুমুদ সাহিত্য মেলা। যেখানে সাহিত্য চর্চার কথা যেমন উল্লেখ থাকবে, তেমনি উল্লেখ থাকবে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসের না জানা বহু তথ্যও। বই প্রেমীদের জন্যে আবার থাকবে বিশেষ বুকস্টলের ব্যবস্থাপনাও। এই সাহিত্য মেলা চলবে এক সপ্তাহ ধরে।  বহু সাহিত্য , বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত কলাকুশলীরা থাকবে মেলা জুড়ে। কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটির পরিচালনায় মঙ্গলকোট চত্বরে শুরু হতে চলেছে কুমুদ সাহিত্য মেলা। এই মেলার মূল আক্রর্ষণ থাকবে দেশ থেকে হারিয়ে যাওয়া সংস্কৃতিগুলো মেলার মধ্য দিয়ে ফিরিয়ে আনা।  বাংলার একটি অন্যতম ঐতিহ্য রবীন্রনাথ, বিবেকানন্দ, ক্ষুদিরাম, নেতাজী - এইরকম স্বণামধন্য লেখকই সাহিত্যিক মুনিষীরা। তাদের কথা , তাদের বাণী, উপদেশ আজ হারিয়ে যাচ্ছে পাঠক্রম থেকেও। আর আগামী প্রজন্মের কাছে তাদের কথা ধরে রাখতে আয়োজিত হতে চলেছে এই কুমুদ সাহিত্য মেলার।  নাম - সৃঞ্চিনী পোদ্দার সেমিস্টার- তৃতীয় বিষয়- সাংবাদ

নব্বই দশকের হিন্দি সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো "Golden Moments 0f 90's Era"

Image
কথাতেই আছে "Old is Gold"। অর্থ্যাৎ পুরনো অ্যাসেড কোনোদিন মরে না। মানুষের মনে থেকেই যায়। ফেলে যায় তার ছাপ।  ন ব্বই দশকের হিন্দি সিনেমার গানে এক ঝাঁক নতুন তারকার জন্ম হলো। সুরকার থেকে গীতিকার, গায়ক থেকে গায়িকা নতুন গানের রেশ নিয়ে গোটা এক দশক মাত করে রেখেছিলেন শ্রোতাদের। কিশোর কুমার, মহঃ রফিদের পরবর্তী সময়ে আশির দশকে অমিত কুমার, শৈলেন্দ্র সিং, মহঃ আজিজদের মতো শিল্পীরা যথেষ্ট পরিচিতি পান।   গানে প্রিয়া ভট্টাচার্য, সুজয় ভৌমিক, সিসপিয়া, অভি, সৌরিন প্রমুখ।গানের ভেলায় আর.ডি.বর্মন, রেহমান থেকে যতীন-ললিত, নদীম-শ্রবন সুরকার। তাদের সুর শ্রোতাদের আজও মাতিয়ে রাখতে পারে তা বলা বাহুল্য।  শ্যাম সরকার, কসমিক হারমোনি’র উদ্যোগে নব্বই দশকের মন মাতানো জনপ্রিয় হিন্দি গানের ঝুলি নিয়ে আসছে "Golden Moments 0f 90's Era"। এখানে থাকবে কিংবদন্তী হিন্দি সঙ্গীত পরিচালকদের দ্বারা তৈরি হওয়া একগুচ্ছ হিন্দি গান।  নাম - সৃঞ্চিনী পোদ্দার সেমিস্টার- তৃতীয় বিষয়- সাংবাদিকতা এবং গণজ্ঞাপন ক্রমিক নম্বর - ২৭  রেজিষ্ট্রেশন নম্বর - ২১৪-১২২২-০৬৩১-১৫ রোল নম্বর - 214/JMC/191032 পেপার নম্বর - JMC304CC Blog No. -

"কাদম্বিনী" গল্প অবলম্বনে তৈরি করা হলো "দৃষ্টিদান" নাটক

Image
দীর্ঘদিন করোনা মহামারির হাত থেকে বাঁচতে যাত্রা, থিয়েটার মঞ্চ থেকে শুরু করে বিনোদনমূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজনা ছিলো স্থগিত। শিল্পমহলে একটা বিরতি পর্ব ছিলো গোটা লকডাউন এবং তার পরবর্তী বেশ কিছুটা সময় পর্যন্ত। তারপরেও বেশ কিছু দিন অতিবাহিত হলে আস্তে আস্তে নিউ নর্মালে ফিরতে হয়েছে সংস্কৃতি জগতকে। তাই বিশ্ব বারেণ্য কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি বিখ্যাত গল্প "কাদম্বিনী" কাহিনী অবলম্বন করে তৈরি করা হলো দৃষ্টিদান নাটকটি। কলকাতার তপন থিয়েটারে মঞ্চস্থ হলো দক্ষিণ কলকাতা কলাকুশলীদের গঠিত একটি অন্যতম নব প্রযোজনা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি বিখ্যাত গল্প অবলম্বনে নাটক দৃষ্টিদান।  কুমুদিনীর ডাক্তার তার স্বামী অবিনাশের ভুল চিকিৎসার জেরে নিজের দুই চোখ নষ্ট হয়ে যায় । আর এই কাহিনীকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে 'দৃষ্টিদান' নাটকটি। কুমুদিনীর দাদা সুবিমল কুমুদিনীর অনিচ্ছা সত্বেও বড় ডাক্তার নিয়ে এলো তার চোখের চিকিৎসার জন্য। পতিভক্তির পরাকাষ্ঠায় কুমুদিনী বড় ডাক্তারের ঔষুধ গ্রহণ করলেন না। সংসারে অন্ধ স্ত্রী যাতে গলগ্রহ না হয় তাই অবিনাশের পিসিমা তার ভাইজি হেমাঙ্গিনীকে নিয়ে এলেন অন্ধ বৌয়ের দেখাশোনা

শীতের মেঠেল রোদে বনভোজনেই আনন্দ

Image
সৃঞ্চিনী পোদ্দারঃ    শীতকাল মানেই হালকা মৃদু রোদের তপ্ততায় বনভোজন। একসাথে আনন্দ করা। একসাথে একটি জায়গার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে একটু জীবনে অন্য মাত্রা আনার মানেটাই আলাদা। সারাবছর নানা কর্ম ব্যস্ততার মাঝে আমরা সকলেই অপেক্ষায় থাকি যে কখন শীত আসবে। আর শীতের ছুটি কাটাতে বন্ধুবান্ধব হোক কিংবা অফিস কলিক কিংবা পরিবারের সকলের সাথে বনভোজন উৎযাপনের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যাওয়া। সারা বছর নিজেদের কাজ নিয়েই আমরা সকলে ব্যস্ত থাকি। আত্মীয়স্বজনের সাথে হোক কিংবা বন্ধুবান্ধবের সাথে সেই ভাবে  সময় কাটানো হয়ে ওঠে না। তার জেরে আমরা আমাদের প্রিয়জনদের থেকে মানসিকভাবে অনেকটাই দূরে সরে যাই। তাই শীতকাল এলে শীতের হালকা হাওয়া গায়ে মেখে নদীর পাড়ে কিংবা কোনো পার্কে একসাথে সবাই মিলে আনন্দ উল্লাসের মধ্য দিয়ে সময় কাঁটাতে বেশ ভালোই লাগে। বনভোজন শব্দের অর্থ ব্যাখ্যা করলে দেখা যায় যে, বনে গিয়ে ভোজন। তবে আজ তো আর সেটা হয় না। এখন রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে জেলায় জেলায় অসংখ্য পিকনিক গার্ডেন , নানা রকমের বিনোদনমূলক পিকনিক স্পট গড়ে উঠেছে। তাই বর্তমানে রকমারি চাকচিক্কের মধ্যে আর বনে গিয়ে ভোজনের ধারা এখন আর সেইভাবে বজায় নেই।  তবে এক সময় শী

অশিক্ষিত বাচ্চারাই সচেতন সমাজ গড়ার হাতিয়ার

Image
  ছবি সংগ্রহেঃ Breaking Bangla সৃঞ্চিণী পোদ্দার, কলকাতাঃ পেটের দায়ে কলমের বদলে হাতে নিতে হলো কাঠামো।  ও সচেতন সমাজকে সচেতন ও তার বার্তা দিতে প্রতিমা বিসর্জনের শেষে জলাশয় ভর্তি করে ফেলে রাখা প্রতিমার কাঠামো গুলো জল থেকে তুলে ঘাট পরিষ্কার করে বছর ১০- ১২ এর এই বালকেরা। তাদের শিশুই বলা যায়। তারাও অধিকার রাখে পড়াশুনা করার। তাদেরও যোগ্যতা রয়েছে বিদ্যালয় দরজা পেরোনোর।  তবে ভাগ্যের কি ফের বলুন? অর্থের অভাবে তারা বিসর্জন পর্ব শেষ হলে পরের দিন সকাল থেকে ঘাটে ঘাটে ঘুরে প্রতিমার কাঠামো তুলে ঘাট পরিষ্কার করে।  তাদের অধিকার থাকে সমাজ গড়ার। তাদের অধিকার থাকে নতুন প্রজন্মকে গড়ে আরো সুন্দর করে তোলার। তবে পরিস্থিতির চাপে পড়ে তাদের জীবনযাত্রা বদলে যায়। তার ফলেই এই চিত্র।  একদিকে বলা যায় যে, তারা কিন্তু সমাজ গড়ে তুলছে।  অসচেতন সমাজকে সচেতন সমাজে পরিণত করছে। জল দূষণ রোধ করছে। প্রতিমা বিসর্জনের আগে ঘাটে ঘাটে থাকে স্থানীয় পৌরসভার নির্দেশাবলী। উল্লেখ থাকে জলে পুজোর উপকরণ না ফেলার কথা। কিন্তু নির্দেশ থাকেনা বিসর্জনের পরের দিন জল থেকে কাঠামোগুলো তুলে জল পরিষ্কার রাখার কথা। অথচ স্থানীয় এই বাচ্চা ছ